|
|
|
|
সন্ত্রাস বিরোধী (সংশোধন) আইন,
২০১২
|
|
( ২০১২ সনের ৬ নং আইন
)
|
|
|
[২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১২]
|
|
|
|
সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ১৬ নং
আইন) এর সংশোধনকল্পে
প্রণীত আইন
|
|
|
যেহেতু নিম্নবর্ণিত উদ্দেশ্যসমূহ পূরণকল্পে
সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯ (২০০৯
সনের ১৬
নং আইন)
এর সংশোধন
সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন
করা হইলঃ—
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন
|
|
১। (১) এই
আইন সন্ত্রাস
বিরোধী (সংশোধন) আইন, ২০১২ নামে
অভিহিত হইবে।
(২) ইহা
অবিলম্বে কাযর্কর হইবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ২ এর সংশোধন
|
|
২। সন্ত্রাস বিরোধী
আইন, ২০০৯
(২০০৯ সনের ১৬ নং আইন),
অতঃপর উক্ত আইন বলিয়া উল্লিখিত,
এর ধারা
২ এর
উপ-ধারা
(২), (১০) ও (১৪) এর
পরিবর্তে নিম্নরূপ উপ-ধারা (২),
(১০) ও
(১৪) প্রতিস্থাপিত
হইবে এবং
উপ-ধারা
(১৫) এর
পর নিম্নরূপ
নতুন উপ-ধারা (১৬),
(১৭), (১৮), (১৯), (২০), (২১),
(২২), (২৩), (২৪), (২৫), (২৬),
(২৭), (২৮), (২৯) ও (৩০)
সংযোজিত হইবে, যথাঃ—
‘‘(২) ‘অস্ত্র’ অর্থ অস্ত্র আইন,
১৮৭৮ (১৮৭৮ সনের ১১ নং
আইন) এর
ধারা ৪
এ বর্ণিত
অস্ত্রশস্ত্র এবং যে
কোন ধরনের
পারমাণবিক, রাসায়নিক ও জীবাণু অস্ত্রও
উহার অন্তর্ভুক্ত
হইবে;
(১০) ‘ব্যাংক’ অর্থ ব্যাংক কোম্পানী
আইন, ১৯৯১
(১৯৯১ সনের ১৪ নং আইন)
এর ধারা
৫ (ণ)
এ সংজ্ঞায়িত
ব্যাংক কোম্পানী এবং অন্য কোন
আইন বা
অধ্যাদেশের অধীন ব্যাংক হিসাবে প্রতিষ্ঠিত
যে কোন
প্রতিষ্ঠানও ইহার অন্তর্ভুক্ত হইবে;
(১৪) ‘সম্পত্তি’ অর্থ দেশে বা
দেশের বাহিরে অবস্থিত—
(অ) বস্ত্তগত
বা অবস্ত্তগত,
স্থাবর বা অস্থাবর, দৃশ্যমান বা
অদৃশ্যমান যে কোন ধরণের সম্পত্তি
ও উক্ত
সম্পত্তি হইতে উদ্ভূত লাভ, এবং
কোন অর্থ
বা অর্থে
রূপান্তরযোগ্য বিনিময় দলিলও
(negotiable instrument) ইহার অন্তর্ভুক্ত হইবে;
(আ) নগদ
টাকা, ইলেকট্রনিক বা ডিজিটালসহ অন্য
যে কোন
প্রকৃতির দলিল বা ইন্সট্রুমেন্ট যাহা কোন সম্পত্তির মালিকানা
স্বত্ব বা মালিকানা স্বত্বে কোন
স্বার্থ নির্দেশ করে;
(১৬) ‘সন্দেহজনক লেনদেন’ অর্থ এইরূপ
লেনদেন—
(১) যাহা
স্বাভাবিক লেনদেনের ধরণ হইতে ভিন্ন;
(২) যেই
লেনদেন সম্পর্কে এইরূপ ধারণা হয়
যে,
(ক) ইহা
কোন অপরাধ
হইতে অর্জিত
সম্পদ,
(খ) ইহা
কোন সন্ত্রাসী
কার্যে, কোন সন্ত্রাসী সংঘটনকে বা
কোন সন্ত্রাসীকে
অর্থায়ন;
(৩) যাহা
এই আইনের
উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক,
সময়ে সময়ে,
জারিকৃত নির্দেশনায় বর্ণিত অন্য কোন
লেনদেন বা লেনদেনের প্রচেষ্টা;
(১৭) ‘সত্তা’ অর্থ কোন আইনী
প্রতিষ্ঠান, সংবিধিবদ্ধ সংস্থা, বাণিজ্যিক বা
অবাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, গোষ্ঠী, অংশিদারী কারবার,
সমবায় সমিতিসহ এক বা একাধিক
ব্যক্তির সমন্বয়ে গঠিত যে কোন
সংগঠন;
(১৮) ‘আর্থিক প্রতিষ্ঠান’ অর্থ আর্থিক
প্রতিষ্ঠান আইন, ১৯৯৩ (১৯৯৩ সনের
২৭ নং
আইন) এর
ধারা ২(খ) এ
সংজ্ঞায়িত আর্থিক প্রতিষ্ঠান;
(১৯) ‘বীমাকারী’ অর্থ বীমা আইন,
২০১০ (২০১০ সনের ১৩ নং
আইন) এর
ধারা ২(২৫) এ
সংজ্ঞায়িত বীমাকারী;
(২০) ‘রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থা’ অর্থ—
(অ) ব্যাংক;
(আ) আর্থিক
প্রতিষ্ঠান;
(ই) বীমাকারী;
(ঈ) মানি
চেঞ্জার;
(উ) অর্থ
অথবা অর্থমূল্য
প্রেরণকারী বা স্থানান্তরকারী যে কোন
কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠান;
(ঊ) বাংলাদেশ
ব্যাংকের অনুমতিক্রমে ব্যবসা পরিচালনাকারী অন্য কোন প্রতিষ্ঠান;
(ঋ) (১)
স্টক ডিলার
ও স্টক
ব্রোকার
(২) পোর্টফোলিও
ম্যানেজার ও মার্চেন্ট ব্যাংকার
(৩) সিকিউরিটি
কাস্টডিয়ান
(৪) সম্পদ
ব্যবস্থাপক;
(এ) (১)
অ-লাভজনক
সংস্থা/প্রতিষ্ঠান (Non Profit Organisation)
(২) বেসরকারী
উন্নয়ন সংস্থা (Non Government Organisation) ও
(৩) সমবায়
সমিতি;
(ঐ) রিয়েল
এস্টেট ডেভেলপার;
(ও) মূল্যবান
ধাতু বা
পাথরের ব্যবসায়ী;
(ঔ) ট্রাস্ট
ও কোম্পানী
সেবা প্রদানকারী;
(অঅ) আইনজীবী,
নোটারী, অন্যান্য আইন পেশাজীবী এবং
একাউন্টেন্ট;
(অআ) সরকারের
অনুমোদনক্রমে বাংলাদেশ ব্যাংক
কর্তৃক, সময়ে সময়ে, বিজ্ঞপ্তি জারীর
মাধ্যমে ঘোষিত অন্য কোন প্রতিষ্ঠান;
(২১) ‘মানি চেঞ্জার’ অর্থ Foreign Exchange Regulation Act,
1947 (Act No. VII of 1947) এর
section 3 এর অধীন বাংলাদেশ
ব্যাংক কর্তৃক অনুমোদিত বৈদেশিক মুদ্রা
লেনদেনকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান;
(২২) (অ) ‘স্টক ডিলার ও
স্টক ব্রোকার’
অর্থ সিকিউরিটিজ
ও এক্সচেঞ্জ
কমিশন (স্টক ডিলার, স্টক ব্রোকার
ও অনুমোদিত
প্রতিনিধি) বিধিমালা, ২০০০ এর যথাক্রমে
বিধি ২(ঝ) ও
২(ঞ)
এ সংজ্ঞায়িত
প্রতিষ্ঠান;
(আ) ‘পোর্টফোলিও
ম্যানেজার ও মার্চেন্ট ব্যাংকার’ অর্থ
সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (মার্চেন্ট
ব্যাংকার ও পোর্টফোলিও ম্যানেজার ) বিধিমালা, ১৯৯৬ এর যথাক্রমে
বিধি ২(চ) ও
২(ঞ)
এ সংজ্ঞায়িত
প্রতিষ্ঠান;
(ই) ‘সিকিউরিটি
কাস্টডিয়ান’ অর্থ সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ
কমিশন (সিকিউরিটি কাস্টডিয়াল
সেবা) বিধিমালা, ২০০৩ এর বিধি
২(ঞ)
এ সংজ্ঞায়িত
প্রতিষ্ঠান;
(ঈ) ‘সম্পদ
ব্যবস্থাপক’ অর্থ সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ
কমিশন (মিউচ্যুয়েল ফান্ড) বিধিমালা, ২০০১
এর বিধি
২(ধ)
এ সংজ্ঞায়িত
প্রতিষ্ঠান;
(২৩) ‘অ-লাভজনক সংস্থা/প্রতিষ্ঠান
(Non Profit Organisation) ’ অর্থ কোম্পানী আইন
(বাংলাদেশ), ১৯৯৪ (১৯৯৪ সনের ১৮
নং আইন)
এর ধারা
২৮ এর
অধীন সনদ
প্রাপ্ত কোন প্রতিষ্ঠান;
(২৪) ‘বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (Non Government Organisation) ’ অর্থ Societies Registration Act, 1860
(Act No. XXI of 1860), Voluntary Social Welfare Agencies (Registration and
Control) Ordinance (Ordinance No. XLVI of 1961), Foreign Donations
(Voluntary Activities) Regulation Ordinance, 1978 (Ordinance No. XLVI of
1978), Foreign Contributions (Regulation) Ordinance, 1982 (Ordinance No.
XXXI of 1982) ), সমবায় সমিতি আইন,
২০০১ (২০০১ সনের ৪৭ নং
আইন) এবং
মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরী অথরিটি
আইন, ২০০৬
(২০০৬ সনের ৩২ নং আইন)
এর আওতায়
অনুমোদিত বা নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান যাহা—
(ক) স্থানীয়
উৎস হইতে
তহবিল (ঋণ, অনুদান, আমানত) গ্রহণ
করে বা
অন্যকে প্রদান করে; এবং/অথবা
(খ) যে
কোন ধরণের
বৈদেশিক সাহায্য বা ঋণ বা
অনুদান গ্রহণ করে;
(২৫) ‘বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল
ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (BFIU) ’ অর্থ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন,
২০০৯ এর
ধারা ২৪
(১) এর
বিধান অনুযায়ী প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল
ইন্টেলিজেন্স ইউনিট;
(২৬) ‘বন্তুগত সহায়তা
(material support) ’ অর্থ কোন ব্যক্তি
বা সত্তা
কর্তৃক অন্য কোন ব্যক্তি বা
সত্তাকে অর্থ, সেবা বা অন্য
কোন সম্পত্তি
সরবরাহ করা বা অন্য কোন
সহায়তা করা যাহা দ্বারা এই
আইনের আওতায় বর্ণিত সন্ত্রাসী কর্মকান্ড
সম্পাদিত হইয়াছে বা সম্পাদিত হইতে
পারে;
(২৭) ‘হাইকোর্ট বিভাগ’ অর্থ বাংলাদেশ
সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ;
(২৮) ‘রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার’ অর্থ
রিয়েল এস্টেট উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা
আইন, ২০১০
(২০১০ সনের ৪৮ নং আইন)
এর ধারা
২ (১৫)
এ সংজ্ঞায়িত
যে কোন
রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার বা উহার
কর্মকর্তা বা কর্মচারী অথবা এজেন্ট
যাহারা জমি, বাসা বা বাড়ি,
বাণিজ্যিক ভবন এবং ফ্লাটসহ ইত্যাদির
নির্মাণ ও ক্রয়-বিক্রয়ের সহিত
জড়িত;
(২৯) ‘ট্রাস্ট ও কোম্পানী সেবা
প্রদানকারী’ অর্থ কোন ব্যক্তি বা
ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যাহা অন্য কোন
আইনে সংজ্ঞায়িত
করা হয়
নাই এবং
যে বা
যাহা কোন
তৃতীয় পক্ষকে নিম্নরূপ সেবাসমূহ প্রদান
করিয়া থাকেঃ
(১) কোন
আইনী সত্তা
প্রতিষ্ঠার এজেন্ট হিসাবে দায়িত্ব পালন;
(২) কোন
আইনী সত্তার
পরিচালক, সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন
বা অন্য
কাহাকেও নিয়োগ করা বা অংশীদারী
ব্যবসায়ে অংশীদার হিসাবে দায়িত্ব পালন
অথবা সমপর্যায়ের
অন্য কোন
দায়িত্ব পালন;
(৩) কোন
আইনী সত্তার
নিবন্ধিত এজেন্ট হিসাবে দায়িত্ব পালন;
(৪) কোন
এক্সপ্রেস ট্রাস্টের ট্রাস্টি হিসাবে দায়িত্ব
পালন বা
অন্য কাহাকে
নিয়োগ করা;
(৫) নমিনি
শেয়ার হোল্ডার বা অন্য কোন
ব্যক্তির পরিবর্তে পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব
পালন বা
অন্য ব্যক্তিকে
নিয়োগ প্রদান;
(৩০) ‘জননিরাপত্তা’ অর্থ যে কোন
ব্যক্তি বা গোষ্ঠির জীবন ও
সম্পদের নিরাপত্তা বিধান।’’।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৩ এর সংশোধন
|
|
৩। উক্ত আইনের
ধারা ৩
এর উপ-ধারা (১)
এ উল্লিখিত
‘ফৌজদারি কার্যবিধি’ শব্দগুলির
পর ‘,মানিলন্ডারিং
প্রতিরোধ সংক্রান্ত বিদ্যমান আইন’ কমা
ও শব্দগুলি
সন্নিবেশিত হইবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬নং আইনের ধারা ৫ এর প্রতিস্থাপন
|
|
৪। উক্ত আইনের
ধারা ৫
এর পরিবর্তে
নিম্নরূপ ধারা ৫ প্রতিস্থাপিত হইবে, যথাঃ—
‘‘৫। অতিরাষ্ট্রিক
প্রয়োগ।— (১) যদি কোন ব্যক্তি
বা সত্তা
বাংলাদেশের বাহির হইতে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে
কোন অপরাধ
সংঘটন করে যাহা উক্ত ব্যক্তি
বা সত্তা
কর্তৃক বাংলাদেশের অভ্যন্তর হইতে সংঘটিত
হইলে এই
আইনের অধীন শাস্তিযোগ্য হইত, তাহা
হইলে উক্ত
অপরাধ বাংলাদেশে সংঘটিত হইয়াছে বলিয়া
গণ্য হইবে
এবং উক্ত
ব্যক্তি বা সত্তা ও অপরাধের
ক্ষেত্রে এই আইনের বিধানাবলী প্রযোজ্য
হইবে।
(২) যদি
কোন ব্যক্তি
বা সত্তা
বাংলাদেশের অভ্যন্তর হইতে বাংলাদেশের বাহিরে
কোন অপরাধ
সংঘটন করে, যাহা বাংলাদেশে সংঘটিত
হইলে এই
আইনের অধীন শাস্তিযোগ্য হইত, তাহা
হইলে উক্ত
অপরাধ বাংলাদেশে সংঘটিত হইয়াছে বলিয়া
গণ্য হইবে
এবং উক্ত
ব্যক্তি বা সত্তা ও অপরাধের
ক্ষেত্রে এই আইনের বিধানাবলী প্রযোজ্য
হইবে।’’।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৬ এর প্রতিস্থাপন
|
|
৫। উক্ত আইনের
ধারা ৬
এর পরিবর্তে
নিম্নরূপ ধারা ৬ প্রতিস্থাপিত হইবে, যথাঃ—
‘‘৬। সন্ত্রাসী
কার্য।— (১) (ক) কোন ব্যক্তি
বা সত্তা
বাংলাদেশের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা বা সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করিবার
জন্য জনসাধারণ
বা জনসাধারণের
কোন অংশের
মধ্যে আতংক সৃষ্টির মাধ্যমে সরকার
বা কোন
সত্তা বা কোন ব্যক্তিকে কোন
কার্য করিতে বা করা হইতে
বিরত রাখিতে
বাধ্য করিবার উদ্দেশ্যে—
(অ) কোন
ব্যক্তিকে হত্যা, গুরুতর আঘাত, আটক,
অপহরণ করিলে বা এই কাজে
সহায়তা করিলে, বা কোন ব্যক্তি
বা সত্তা
বা রাষ্ট্রের
কোন সম্পত্তির
ক্ষতিসাধন করিলে বা ক্ষতিসাধন করিতে
সহায়তা করিলে;
(আ) কোন
ব্যক্তিকে হত্যা, গুরুতর আঘাত, আটক,
অপহরণ করার জন্য প্ররোচিত করিলে,
বা প্রচেষ্টা
গ্রহণ করিলে, বা কোন ব্যক্তি
বা সত্তা
বা রাষ্ট্রের
কোন সম্পত্তির
ক্ষতিসাধন করার কার্যে প্ররোচিত করিলে,
বা প্রচেষ্টা
গ্রহণ করিলে; অথবা
(ই) উপ-দফা (অ)
ও (আ)
এর উদ্দেশ্য
সাধনকল্পে কোন বিস্ফোরক দ্রব্য, দাহ্য
পদার্থ ও কোন অস্ত্র ব্যবহার
করিলে বা নিজ দখলে রাখিলে;
(খ) কোন
ব্যক্তি বা সত্তা বাংলাদেশের অভ্যন্তর
হইতে অন্য
কোন রাষ্ট্রের
নিরাপত্তা বিঘ্নিত করিবার লক্ষ্যে কোন
অপরাধ সংঘটন করিলে বা অপরাধ
সংঘটনের প্রচেষ্টা গ্রহণ করিলে বা
প্ররোচিত করিলে বা সহায়তা করিলে
অথবা অন্য
কোন রাষ্ট্রের
কোন সম্পত্তির
ক্ষতিসাধনকল্পে কোন ব্যক্তি
বা সত্তার
আর্থিক সংশ্লেষ থাকিলে বা উক্ত
অপরাধ কার্যে লিপ্ত হইলে বা
প্রচেষ্টা গ্রহণ করিলে বা প্ররোচিত
করিলে বা সহায়তা প্রদান করিলে;
(গ) কোন
ব্যক্তি বা সত্তা জ্ঞাতসারে সন্ত্রাসী
কার্য হইতে উদ্ভূত বা কোন
সন্ত্রাসী বা সন্ত্রাসী গোষ্ঠী কর্তৃক
প্রদত্ত কোন অর্থ বা সম্পদ
ভোগ করিলে
বা দখলে
রাখিলে;
(ঘ) কোন
বিদেশী নাগরিক বাংলাদেশের অভ্যন্তরে দফা
(ক), (খ) ও (গ) এর
অধীনে কোন অপরাধ করিলে;
—তিনি ‘‘সন্ত্রাসী কার্য’’ সংঘটনের অপরাধ
করিবেন।
(২) কোন
ব্যক্তি বা সত্তা সন্ত্রাসী কার্য
সংঘটন করিয়া থাকিলে, তিনি বা
উক্ত সত্তার
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ তিনি বা তাহারা যে
নামেই পরিচিত হউক না কেন,
মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা
অনূর্ধ্ব বিশ বৎসর এবং অন্যূন
চার বৎসর
পর্যন্ত যে কোন মেয়াদের সশ্রম
কারাদন্ডে দন্ডিত হইবেন, এবং ইহার
অতিরিক্ত অর্থদণ্ড আরোপ করা যাইবে।’’।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৭ এর প্রতিস্থাপন
|
|
৬।উক্ত আইনের ধারা
৭ এর
পরিবর্তে নিম্নরূপ ধারা ৭ প্রতিস্থাপিত
হইবে, যথাঃ—
‘‘৭। সন্ত্রাসী
কার্যে অর্থায়ন সংক্রান্ত অপরাধ।— (১)
যদি কোন
ব্যক্তি বা সত্তা জ্ঞাতসারে অন্য
কোন ব্যক্তি
বা সত্তাকে
অর্থ, সেবা, বস্ত্তগত সহায়তা (material support) , বা অন্য
কোন সম্পত্তি
সরবরাহ করেন বা সরবরাহের অভিপ্রায়
প্রকাশ করেন যাহাতে ইহা বিশ্বাস
করিবার যুক্তিসঙ্গত কারণ থাকে যে,
উহা সম্পূর্ণ
বা আংশিকভাবে
কোন সন্ত্রাসী
ব্যক্তি বা সত্তা বা গোষ্ঠী
বা সংগঠন
কর্তৃক যে কোন উদ্দেশ্যে ব্যবহার
করা হইয়াছে
বা হইতে
পারে, তাহা হইলে তিনি বা
উক্ত সত্তা
সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়নের অপরাধ সংঘটন
করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন।
(২) যদি
কোন ব্যক্তি
বা সত্তা
জ্ঞাতসারে অন্য কোন ব্যক্তি বা
সত্তার নিকট হইতে অর্থ, সেবা,
বস্ত্তগত সহায়তা (material support) , বা
অন্য কোন
সম্পত্তি গ্রহণ করেন যাহাতে ইহা
বিশ্বাস করিবার যুক্তিসঙ্গত কারণ থাকে
যে, উহা
সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে কোন সন্ত্রাসী
ব্যক্তি বা সত্তা বা গোষ্টি
বা সংগঠন
কর্তৃক যে কোন উদ্দেশ্যে ব্যবহার
করা হইয়াছে
বা হইতে
পারে, তাহা হইলে তিনি বা
উক্ত সত্তা
সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়নের অপরাধ সংঘটন
করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন।
(৩) যদি
কোন ব্যক্তি
বা সত্তা
জ্ঞাতসারে অন্য কোন ব্যক্তি বা
সত্তার জন্য অর্থ, সেবা, বস্ত্তগত
সহায়তা (material support) , বা অন্য
কোন সম্পত্তির
ব্যবস্থা করেন যাহাতে ইহা বিশ্বাস
করিবার যুক্তিসঙ্গত কারণ থাকে যে,
উহা সম্পূর্ণ
বা আংশিকভাবে
কোন সন্ত্রাসী
ব্যক্তি বা সত্তা বা গোষ্ঠি
বা সংগঠন
কর্তৃক যে কোন উদ্দেশ্যে ব্যবহার
করা হইয়াছে
বা হইতে
পারে, তাহা হইলে তিনি বা
উক্ত সত্তা
সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়নের অপরাধ সংঘটন
করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন।
(৪) যদি
কোন ব্যক্তি
বা সত্তা
জ্ঞাতসারে অন্য কোন ব্যক্তি বা
সত্তাকে অর্থ, সেবা, বস্ত্তগত সহায়তা
(material support) , বা অন্য কোন
সম্পত্তি সরবরাহ বা গ্রহণ বা
ব্যবস্থা করিবার ক্ষেত্রে এমনভাবে প্ররোচিত
করেন যাহাতে
ইহা বিশ্বাস
করিবার যুক্তিসংগত কারণ থাকে যে,
উহা সম্পূর্ণ
বা আংশিকভাবে
কোন সন্ত্রাসী
ব্যক্তি বা সত্তা বা গোষ্ঠী
বা সংগঠন
কর্তৃক যে কোন উদ্দেশ্যে ব্যবহার
করা হইয়াছে
বা হইতে
পারে, তাহা হইলে তিনি বা
উক্ত সত্তা
সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়নের অপরাধ সংঘটন
করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন।
(৫) উপ-ধারা (১)
হইতে (৪) এ বর্ণিত অপরাধে
কোন ব্যক্তি
দোষী সাব্যস্ত
হইলে, উক্ত ব্যক্তি অনধিক বিশ
বৎসর ও
অন্যূন চার বৎসর পর্যন্ত যে
কোন মেয়াদের
কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন, এবং ইহার
অতিরিক্ত অপরাধের সহিত সংশ্লিষ্ট সম্পত্তির
দ্বিগুণ মূল্যের সমপরিমান বা ১০
(দশ) লক্ষ
টাকা, যাহা অধিক, সেই পরিমান
অর্থদণ্ডও আরোপ করা যাইবে।
(৬) (ক)
উপ-ধারা
(১) হইতে
(৪) এ
বর্ণিত অপরাধে কোন সত্তা দোষী
সাব্যস্ত হইলে ধারা ১৮ এর
বিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা
যাইবে এবং ইহার অতিরিক্ত অপরাধের
সহিত সংশ্লিষ্ট
সম্পত্তির তিনগুণ মূল্যের সমপরিমান বা
৫০(পঞ্চাশ)
লক্ষ টাকা,
যাহা অধিক,
সেই পরিমান
অর্থদণ্ডও আরোপ করা যাইবে; এবং
(৬) (খ)
উক্ত সত্তার
প্রধান, তাহাকে চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, প্রধান নির্বাহী বা
অন্য যে
কোন নামে
ডাকা হউক
না কেন,
তিনি অনধিক
বিশ বৎসর
ও অন্যূন
চার বৎসর
পর্যন্ত যে কোন মেয়াদের কারাদণ্ডে
দণ্ডিত হইবেন, এবং ইহার অতিরিক্ত
অপরাধের সহিত সংশ্লিষ্ট সম্পত্তির দ্বিগুণ
মূল্যের সমপরিমান বা ২০(বিশ)
লক্ষ টাকা,
যাহা অধিক,
সেই পরিমান
অর্থদণ্ডেও দণ্ডিত হইবেন যদি না
তিনি প্রমাণ
করিতে সক্ষম হন যে, উক্ত
অপরাধ তাহার অজ্ঞাতসারে সংঘটিত হইয়াছে
অথবা উক্ত
অপরাধ রোধ করিবার জন্য তিনি
যথাসাধ্য চেষ্টা করিয়াছেন।’’।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ১৩ এর সংশোধন
|
|
৭। উক্ত আইনের
ধারা ১৩
এ উল্লিখিত
‘স্বেচ্ছাধীন’ শব্দটি বিলুপ্ত
হইবে এবং
‘কোন মুদ্রণ
বা ইলেকট্রনিক’
শব্দগুলির পর ‘বা অন্য যে
কোন’ শব্দগুলি
সন্নিবেশিত হইবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ১৫ এর প্রতিস্থাপন
|
|
৮।উক্ত আইনের ধারা
১৫ এর
পরিবর্তে নিম্নরূপ ধারা ১৫ প্রতিস্থাপিত
হইবে, যথাঃ—
‘‘১৫। বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্ষমতা।— (১)
এই আইনের
অধীন কোন
অপরাধ সংঘটনের উদ্দেশ্যে কোন রিপোর্ট
প্রদানকারী সংস্থার মাধ্যমে লেনদেন প্রতিরোধ
ও সনাক্ত
করিতে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ
গ্রহণ করিতে পারিবে এবং এতদুদ্দেশ্যে
উহার নিম্নবর্ণিত
ক্ষমতা ও কর্তৃত্ব থাকিবে, যথাঃ—
(ক) কোন
রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থা হইতে সন্দেহজনক
লেনদেন সম্পর্কিত প্রতিবেদন তলব করা;
(খ) উপ-দফা (ক)
অনুযায়ী প্রাপ্ত প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট আইন
প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের
জন্য প্রদান
করা বা
ক্ষেত্রমত, বৈদেশিক আইন প্রয়োগকারী সংস্থার
অনুরোধের প্রেক্ষিতে উক্ত সংস্থাকে প্রদান
করা বা
উক্ত প্রতিবেদনের
বিষয়ে তথ্য বিনিময় করা;
(গ) সকল
পরিসংখ্যান ও রেকর্ড সংকলন ও
সংরক্ষণ করা;
(ঘ) সকল
সন্দেহজনক লেনদেন সম্পর্কিত রিপোর্টের ডাটা
বেজ সৃষ্টি
ও রক্ষণাবেক্ষণ
করা;
(ঙ) সন্দেহজনক
লেনদেন সম্পর্কিত প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করা;
(চ) কোন
লেনদেন সন্ত্রাসী কার্যের সহিত সম্পৃক্ত
মর্মে সন্দেহ করিবার যুক্তিসঙ্গত কারণ থাকিলে সংশ্লিষ্ট রিপোর্ট
প্রদানকারী সংস্থাকে উক্ত লেনদেনের হিসাব
অনধিক ত্রিশ দিনের জন্য স্থগিত
বা অবরুদ্ধ
রাখিবার উদ্দেশ্যে লিখিত আদেশ জারী
করা এবং
এইরূপে উক্ত হিসাবের লেনদেন সম্পর্কিত
সঠিক তথ্য
উদ্ঘাটনের প্রয়োজন দেখা দিলে লেনদেন
স্থগিত বা অবরুদ্ধ রাখিবার মেয়াদ
অতিরিক্ত ৩০ (ত্রিশ) দিন করিয়া
সর্বোচ্চ ৬(ছয়) মাস বর্ধিত
করা;
(ছ) রিপোর্ট
প্রদানকারী সংস্থার কার্যাবলী পরিবীক্ষণ ও
তদারক করা;
(জ) সন্ত্রাসী
কার্যে অর্থ যোগান প্রতিহত করিবার
উদ্দেশ্যে প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ
গ্রহণে রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থাসমূহকে নির্দেশ প্রদান করা;
(ঝ) সন্ত্রাসী
কার্যে অর্থায়নের সহিত জড়িত সন্দেহজনক
লেনদেন সনাক্তের উদ্দেশ্যে রিপোর্ট প্রদানকারী
সংস্থাসমূহ পরিদর্শন করা; এবং
(ঞ) সন্ত্রাসী
কার্যে অর্থযোগানের সহিত জড়িত সন্দেহজনক
লেনদেন সনাক্ত ও প্রতিরোধের উদ্দেশ্যে
রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থাসমূহের
কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণকে প্রশিক্ষণ প্রদান
করা।
(২) বাংলাদেশ
ব্যাংক, সন্ত্রাসী কার্যে অর্থযোগানের সহিত জড়িত সন্দেহজনক কোন
লেনদেনের বিষয় কোন রিপোর্ট প্রদানকারী
সংস্থা বা ইহার গ্রাহককে সনাক্ত
করিবার সঙ্গে সঙ্গে, উহা যথাযথ
আইন প্রয়োগকারী
সংস্থাকে অবহিত করিবে এবং অনুসন্ধান
ও তদন্ত
কার্যে উক্ত আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে
প্রয়োজনীয় সকল প্রকার সহযোগিতা প্রদান
করিবে।
(৩) অন্য
দেশে সংঘটিত
বিচারাধীন অপরাধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক
সরকার কর্তৃক গৃহীত কোন আন্তর্জাতিক,
আঞ্চলিক বা দ্বি-পাক্ষিক চুক্তি,
জাতিসংঘের কনভেনশন বা জাতিসংঘের নিরাপত্তা
পরিষদ কর্তৃক গৃহিত সংশ্লিষ্ট রেজুলেশনের
আওতায় কোন ব্যক্তি বা সত্তার
হিসাব জব্দ করার উদ্যোগ গ্রহণ
করিবে।
(৪) উপ-ধারা (৩)
এর আওতায়
জব্দকৃত অর্থ সংশ্লিষ্ট চুক্তি, কনভেনশন
বা জাতিসংঘের
নিরাপত্তা পরিষদ কর্তৃক গৃহিত সংশ্লিষ্ট
রেজুলেশনের আলোকে সংশ্লিষ্ট আদালত কর্তৃক
নিষ্পত্তিযোগ্য হইবে।
(৫) উপ-ধারা (১)
হইতে (৩) এ বর্ণিত দায়িত্ব
সম্পাদনের স্বার্থে সরকারি, আধা-সরকারি,
স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা বাংলাদেশ
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটকে তদ্কর্তৃক যাচিত
তথ্যাদি সরবরাহ করিবে, বা ক্ষেত্রমত,
স্বপ্রণোদিত হইয়া তথ্যাদি সরবরাহ করিবে।
(৬) বাংলাদেশ
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট চাহিদা অনুযায়ী বা
ক্ষেত্রমত, স্বপ্রণোদিতভাবে সন্ত্রাসী
কার্য বা সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়ন
সম্পৃক্ত তথ্যাদি অন্য দেশের ফাইন্যান্সিয়াল
ইন্টেলিজেন্স ইউনিটকে সরবরাহ
করিতে পারিবে।
(৭) সন্ত্রাসী
কার্যে অর্থায়নের বিষয়ে তদন্তের স্বার্থে
কোন আইন
প্রয়োগকারী সংস্থা কর্তৃক কোন ব্যাংকের
দলিল বা
কোন নথিতে
নিম্নবর্ণিত শর্তে প্রবেশাধিকার থাকিবে, যথাঃ—
(ক) উপযুক্ত
আদালত বা ট্রাইব্যুনালের আদেশক্রমে; অথবা
(খ) বাংলাদেশ
ব্যাংকের অনুমোদনক্রমে।’’।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ১৬ এর প্রতিস্থাপন
|
|
৯। উক্ত আইনের
ধারা ১৬
এর পরিবর্তে
নিম্নরূপ ধারা ১৬ প্রতিস্থাপিত হইবে, যথাঃ—
‘‘১৬। রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থার দায়িত্ব।—
(১) কোন
রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থার মাধ্যমে এই
আইনের অধীন কোন অপরাধের সহিত
জড়িত অর্থ
লেনদেন প্রতিরোধ ও সনাক্ত করিবার
লক্ষ্যে প্রত্যেক রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থা
যথাযথ সতর্কতা ও দায়িত্বশীলতার সহিত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ
করিবে এবং কোন সন্দেহজনক লেনদেন
চিহ্নিত হইলে স্বপ্রনোদিত হইয়া কোন
প্রকার বিলম্ব ব্যতিরেকে বাংলাদেশ ব্যাংককে
রিপোর্ট করিবে।
(২) প্রত্যেক
রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থার পরিচালনা পরিষদ
(Board of Directors) বা পরিচালনা পরিষদের
অনুপস্থিতিতে প্রধান নির্বাহী,
বা অন্য
যে নামে
ডাকা হউক
না কেন,
উহার কর্মকর্তাদের
দায়িত্ব সম্পর্কিত নির্দেশনা অনুমোদন ও
জারী করিবে,
এবং ধারা
১৫ এর
অধীন বাংলাদেশ
ব্যাংক কর্তৃক জারীকৃত নির্দেশনা, যাহা
রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থাসমূহের
জন্য প্রযোজ্য,
প্রতিপালন করা হইতেছে কিনা উহা
নিশ্চিত করিবে।
(৩) কোন
রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থা ধারা ১৫
এর অধীন
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক প্রদত্ত যে
কোন নির্দেশনা
পালন করিতে
ব্যর্থ হইলে বা জ্ঞাতসারে কোন
ভুল তথ্য
সরবরাহ অথবা মিথ্যা তথ্য বা
বিবরণী সরবরাহ করিলে, উক্ত রিপোর্ট
প্রদানকারী সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক
নির্ধারিত ও নির্দেশিত অনধিক দশ
লক্ষ টাকা
জরিমানা পরিশোধ করিতে বাধ্য থাকিবে
এবং বাংলাদেশ
ব্যাংক ঐ সংস্থা বা সংস্থার
কোন শাখা,
সার্ভিস সেন্টার, বুথ বা এজেন্টের
বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা রহিত করিবার
উদ্দেশ্যে নিবন্ধন বা লাইসেন্স স্থগিত
করিতে পারিবে বা ক্ষেত্রমত, নিবন্ধনকারী
বা লাইসেন্স
প্রদানকারী কর্তৃপক্ষকে উক্ত সংস্থার বিরুদ্ধে
যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্ত বিষয়টি
অবহিত করিবে।
(৪) উপ-ধারা (৩)
মোতাবেক বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক আরোপিত
জরিমানা কোন রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থা
পরিশোধ করিতে ব্যর্থ হইলে বা
পরিশোধ না করিলে বাংলাদেশ ব্যাংক
সংশ্লিষ্ট রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থার নিজ
নামে যে
কোন ব্যাংক
বা আর্থিক
প্রতিষ্ঠান বা বাংলাদেশ ব্যাংকে পরিচালিত
হিসাব বিকলনপূর্বক আদায় করিতে পারিবে
এবং উক্ত
জরিমানার কোন অংশ অনাদায়ী থাকিলে
উহা আদায়ে,
প্রয়োজনে, বাংলাদেশ ব্যাংক সংশ্লিষ্ট আদালতে
আবেদন করিতে পারিবে।’’।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ১৭ এর সংশোধন
|
|
১০। উক্ত আইনের
ধারা ১৭
এর দফা
(ঘ) এর
শেষাংশে উল্লিখিত ‘অথবা’ শব্দটি বিলুপ্ত
হইবে এবং
দফা (ঙ)
এর পরিবর্তে
নিম্নরূপ দফা (ঙ) ও (চ)
প্রতিস্থাপিত হইবে, যথাঃ—
‘‘(ঙ) জাতিসংঘের রেজুলেশন নম্বর ১২৬৭
ও ১৩৭৩সহ
বাংলাদেশ কর্তৃক অনুসমর্থিত অন্যান্য রেজুলেশনসমূহের
অন্তর্ভুক্ত সংগঠন হয়; অথবা
(চ)অন্য
কোন ভাবে
সন্ত্রাসী কার্যের সহিত জড়িত থাকে।’’।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬নং আইনের ধারা ১৯ এর সংশোধন
|
|
১১।উক্ত আইনের ধারা
১৯ এ
উল্লিখিত ‘আবেদনকারীর শুনানী গ্রহণপূর্বক’ শব্দগুলির পর ‘এই আইনের
অধীন প্রণীত
বিধি মোতাবেক’
শব্দগুলি সন্নিবেশিত হইবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ২০ এর সংশোধন
|
|
১২। উক্ত আইনের
ধারা ২০
এ উল্লিখিত
‘এই আইনে
বর্ণিত অন্যান্য ব্যবস্থা গ্রহণ ছাড়াও,’
শব্দগুলি ও কমার পর ‘এই
আইনের অধীন প্রণীত বিধি মোতাবেক’
শব্দগুলি সন্নিবেশিত হইবে এবং উপ-ধারা (১)
এর দফা
(খ) এর
পরিবর্তে নিম্নরূপ দফা (খ) প্রতিস্থাপিত
হইবে, যথাঃ—
‘‘(খ) উহার ব্যাংক ও অন্যান্য
হিসাব, যদি থাকে, অবরুদ্ধ (freeze) করিবে এবং উহার সকল
সম্পত্তি আটক করিবে;’’।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ২২ এর সংশোধন
|
|
১৩।উক্ত আইনের ধারা
২২ এ
উল্লিখিত ‘প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট’ শব্দগুলির পরিবর্তে ‘জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট’
শব্দগুলি প্রতিস্থাপিত হইবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ২৩ এর সংশোধন
|
|
১৪। উক্ত আইনের
ধারা ২৩
এ উল্লিখিত
‘প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট’
শব্দগুলির পরিবর্তে ‘জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট’ শব্দগুলি প্রতিস্থাপিত
হইবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ২৪ এর সংশোধন
|
|
১৫। উক্ত আইনের ধারা
২৪ এর—
(ক) উপ-ধারা (১)
এ উল্লিখিত
‘ত্রিশ দিনের’ শব্দগুলির পরিবর্তে ‘ষাট
দিনের’ শব্দগুলি প্রতিস্থাপিত
হইবে;
(খ) উপ-ধারা (২)
এ উল্লিখিত
‘পনের দিন’ শব্দগুলির পরিবর্তে ‘ত্রিশ
দিন’ শব্দগুলি
প্রতিস্থাপিত হইবে;
(গ) উপ-ধারা (৩)
এ বাক্যের
শেষে উল্লিখিত
দাঁড়ির পরিবর্তে কোলন প্রতিস্থাপিত হইবে এবং অতঃপর নিম্নরূপ
শর্তাংশ সংযোজিত হইবে, যথাঃ—
‘‘তবে শর্ত থাকে যে, মামলার
তদন্তের প্রয়োজনে বাংলাদেশের বাহিরে অন্য
কোন দেশ
হইতে সাক্ষ্য
প্রমান সংগ্রহ করিবার প্রয়োজন হইলে
উপ-ধারা
(১) হইতে
(৩) এ
বর্ণিত তদন্তের সময়সীমা প্রযোজ্য হইবে
না।’’;
(ঘ) উপ-ধারা (৪)
এ উল্লিখিত
‘তাহার বিরুদ্ধে বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা
গ্রহণ করা হইবে’ শব্দগুলির পরিবর্তে
‘তদন্তকারী কর্মকর্তা তাহার উপর অর্পিত
দায়িত্ব পালনে অবহেলার অভিযোগে অভিযুক্ত
হইবেন’ শব্দগুলি প্রতিস্থাপিত
হইবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ২৫ এর সংশোধন
|
|
১৬। উক্ত আইনের
ধারা ২৫
এর উপ-ধারা (১)
এ দুইবার
উল্লিখিত ‘ধারা ২৫’ শব্দগুলি ও
সংখ্যাগুলি এবং উপ-ধারা (২)
এ উল্লিখিত
‘ধারা ২৫’ শব্দ ও সংখ্যার
পরিবর্তে সকল স্থানে ‘ধারা ২৪’
শব্দ ও
সংখ্যা প্রতিস্থাপিত হইবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ২৯ এর সংশোধন
|
|
১৭। উক্ত আইনের
ধারা ২৯
এর উপ-ধারা (৬)
এ উল্লিখিত
‘পুনঃতদন্তের’ শব্দগুলির পরিবর্তে
‘অধিকতর তদন্ত’ শব্দগুলি প্রতিস্থাপিত হইবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৩২ এর সংশোধন
|
|
১৮।উক্ত আইনের ধারা
৩২ এর
দফা (খ)
এ উল্লিখিত
‘বিচারক’ শব্দটির পরিবর্তে ‘ম্যাজিস্ট্রেট বা বিচারক’ শব্দগুলি সন্নিবেশিত
হইবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৩৩ এর সংশোধন
|
|
১৯। উক্ত আইনের
ধারা ৩৩
এর উপ-ধারা (১)
এ উল্লিখিত
‘অভিযোগপত্র গঠনের’ শব্দগুলির পরিবর্তে ‘অভিযোগ
গঠন (Charge frame) এর’ শব্দগুলি
প্রতিস্থাপিত হইবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৩৪ এর প্রতিস্থাপন
|
|
২০। উক্ত আইনের
ধারা ৩৪
এর পরিবর্তে
নিম্নরূপ ধারা ৩৪ প্রতিস্থাপিত হইবে, যথাঃ—
‘‘৩৪। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড-লব্ধ সম্পদের
দখল।— (১) কোন সন্ত্রাসী বা
অন্য কোন
ব্যক্তি, গোষ্ঠি, সত্তা, প্রতিষ্ঠান বা
সংস্থা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হইতে উদ্ভূত,
বা কোন
সন্ত্রাসী বা সন্ত্রাসী গোষ্ঠি কর্তৃক
প্রদত্ত কোন অর্থ বা সম্পদ
ভোগ করিতে
বা দখলে
রাখিতে পারিবে না।
(২) এই
আইনের অধীন দণ্ডপ্রাপ্ত হউক বা
না হউক,
এইরূপ কোন সন্ত্রাসী বা অন্য
কোন ব্যক্তি
বা গোষ্ঠি
বা সংস্থা
বা প্রতিষ্ঠানের
দখলে থাকা
সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড-লব্ধ সম্পদ সরকারের
অনুকূলে বাজেয়াপ্তযোগ্য হইবে।
ব্যাখ্যা।— সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড-লব্ধ সম্পদ
অর্থ এই
আইনের অধীন অপরাধ সংঘটনের মাধ্যমে
অর্জিত বা লব্ধ কোন অর্থ,
সম্পত্তি বা সম্পদ।
(৩) এই
আইনের আওতায় কোন অপরাধের সাথে
সংশ্লিষ্ট কোন ব্যক্তি বা সত্তার
কোন সম্পত্তি,
কোন বিদেশী
রাষ্ট্র বা সংস্থার অনুরোধের প্রেক্ষিতে
সরকার কর্তৃক জব্দযোগ্য হইবে এবং
সংশ্লিষ্ট দেশের সাথে পারস্পরিক আইনগত
সহযোগিতার আওতায় বা ক্ষেত্রমত, সরকার
কর্তৃক নিস্পত্তিযোগ্য হইবে।
(৪) সরকার
কর্তৃক গৃহীত কোন আর্ন্তজাতিক, আঞ্চলিক বা দ্বি-পাক্ষিক
চুক্তি, জাতিসংঘের কনভেনশন বা জাতিসংঘের
নিরাপত্তা পরিষদ কর্তৃক গৃহিত সংশ্লিষ্ট
রেজুলেশনের আওতায় কোন ব্যক্তি বা
সত্তার সম্পদ জব্দযোগ্য হইবে।’’।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৩৫ এর প্রতিস্থাপন
|
|
২১।উক্ত আইনের ধারা
৩৫ এর
পরিবর্তে নিম্নরূপ ধারা ৩৫ প্রতিস্থাপিত
হইবে, যথাঃ—
‘‘৩৫। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড-লব্ধ সম্পদ
বাজেয়াপ্ত ।— (১) যেক্ষেত্রে বিচারক
এই মর্মে
সন্তুষ্ট হন যে, কোন সন্ত্রাসী
কার্য হইতে উদ্ভূত হইবার কারণে
কোন সম্পত্তি
জব্দ বা
ক্রোক করা হইয়াছে, সেইক্ষেত্রে তিনি উক্ত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
করিবার আদেশ প্রদান করিতে পারিবেন।
(২) উপ-ধারা (১)
এর অধীনে
কোন সন্ত্রাসী
কার্য হইতে উদ্ভূত কোন সম্পত্তি
বাজেয়াপ্ত করা হইলে, যে সত্তার
নিকট হইতে
উক্ত সম্পত্তি
বাজেয়াপ্ত হইবে, সেই সত্তার বিরুদ্ধে
এই আইনের
ধারা ১৮
ও ২০
এ বর্ণিত
আইনানুগ ব্যবস্থা সরকার কর্তৃক গ্রহণ
করা যাইবে।
(৩) এই
আইনের ধারা ৩৪ এর উপ-ধারা (৪)
অনুযায়ী জব্দকৃত সম্পদ সংশ্লিষ্ট চুক্তি,
কনভেনশন বা জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ
কর্তৃক গৃহিত সংশ্লিষ্ট রেজুলেশনের আলোকে
সংশ্লিষ্ট আদালত কর্তৃক বাজেয়াপ্তযোগ্য ও নিষ্পত্তিযোগ্য হইবে।
(৪) বাজেয়াপ্তকৃত
সম্পদে দোষী ব্যক্তি বা সত্তা
ব্যতীত অন্য কোন ব্যক্তি বা
সত্তার স্বত্ব, স্বার্থ বা অধিকার
থাকিলে উহা সংশ্লিষ্ট আদালত কর্তৃক
ফেরতযোগ্য হইবে।’’।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৩৬ এর সংশোধন
|
|
২২। উক্ত আইনের
ধারা ৩৬
এর উপ-ধারা (১)
এ উল্লিখিত
‘লিখিত নোটিশ প্রদানপূর্বক বাজেয়াপ্ত করিবার
কারণ অবহিত
না করিয়া’
শব্দগুলির পরিবর্তে ‘ফৌজদারি কার্যবিধির বিধান
অনুসরণপূর্বক কারণ দর্শানোর
নোটিশ জারী করিতে হইবে’ শব্দগুলি
প্রতিস্থাপিত হইবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২০০৯ সনের ১৬ নং আইনের ধারা ৩৮ এর সংশোধন
|
|
২৩। উক্ত আইনের
ধারা ৩৮
এর—
(ক) উপ-ধারা (১)
এ উল্লিখিত
‘বহিঃসমর্পন সম্পর্কিত’ শব্দগুলির
পর ‘চুক্তি
মোতাবেক’ শব্দগুলি সন্নিবেশিত হইবে;
(খ) উপ-ধারা (৩)
এ উল্লিখিত
‘এই আইনের
অধীন’ শব্দগুলির পরিবর্তে ‘আন্তঃরাষ্ট্রিক পারষ্পরিক সম্মতি ব্যতিরেকে’ শব্দগুলি
এবং বাক্যের
শেষে উল্লিখিত
দাঁড়ির পরিবর্তে কোলন প্রতিস্থাপিত হইবে এবং অতঃপর নিম্নরূপ
শর্তাংশ সংযোজিত হইবে, যথাঃ—
‘‘তবে বাংলাদেশের কোন আদালতে একই
অপরাধের অভিযোগে বিচার চলমান থাকিলে
বাংলাদেশের কোন নাগরিকের বহিঃসমর্পণ কার্যকর
করা হইবে
না ।"
।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
রহিতকরণ ও হেফাজত
|
|
২৪। (১) সন্ত্রাস
বিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০১২ (২০১২
সনের ৩
নং অধ্যাদেশ)
এতদ্দ্বারা
রহিত করা
হইল ।
(২) উক্তরূপ
রহিতকরণ সত্ত্বেও, রহিত অধ্যাদেশ দ্বারা
সংশোধিত সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯
(২০০৯ সনের ১৬ নং আইন
) এর অধীন
কৃত কোন
কাজকর্ম বা গৃহীত কোন ব্যবস্থা
এই আইন
দ্বারা সংশোধিত উক্ত আইনের অধীন
কৃত বা
গৃহীত হইয়াছে বলিয়া গন্য হইবে
।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
Copyright © 2010, Legislative and Parliamentary Affairs
Division
Ministry of Law, Justice
and Parliamentary Affairs
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন